Print Friendly, PDF & Email

(১৬ ডিসেম্বর ১৯০১ – ১৫ নভেম্বর ১৯৭৮) তিনি পেনসিলভেনিয়ার ফিলাডেলফিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ৫ ভাই-বোনের মধ্যে তিনিই বড়। তাঁর বাবা Edward Sherwood Mead যিনি Wharton School of the University of Pennsylvania এর অধ্যাপক ছিলেন। তাঁর মা Emily Mead ছিলেন একজন সমাজবিজ্ঞানী। Margaret Mead খ্রিষ্ট ধর্মের অনুসারি ছিলেন।

নৃবিজ্ঞানের প্রতি মার্গারেট মীডের আগ্রহ তৈরি হয় Barnard college এ আসার পরে। ১৯২৩ সালে বার্নার্ড কলেজ থেকে নৃবিজ্ঞানে ব্যাচেলার ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি Franz Boas এর সরাসরি ছাত্রী ছিলেন এবং রুথ বেনেডিক্ট দ্বারা প্রভাবিত হন । ১৯২৪ সালে Columbia University থেকে মাস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯২৫ সালে তিনি Samoa তে মাঠকর্ম সম্পন্ন করেন। সর্বশেষ ১৯২৬ সালে Columbia University থেকে PhD ডিগ্রি অর্জন করেন।

সম্ভবত তিনি পাশ্চাত্য জগতে বিংশ শতকের সবচাইতে জনপ্রিয় নৃবিজ্ঞানী। তাঁর প্রথম কাজ ছিল সাবালক হওয়া প্রসঙ্গে, Coming of Age in Samoa (1928). বইটি সাধারন পাঠককে উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছিল, বইয়ের বাজারে এটি জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌছে। তিনি নিউগিনি এবং বালিতেও মাঠ গবেষণা করেন। তাঁর কাজের প্রধান সিদ্ধান্ত ছিল ব্যক্তিত্ব গঠিত বা নির্ধারিত হয় সাংস্কৃতিকভাবে, জৈবিকভাবে নয়। তিনি ১৯৭৮ সালের ১৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ইয়র্কে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here